আহলে বায়িত গণকে কুরআনে পাকে পবিত্র বলে ঘোষণা করা হয়েছে। সাথে সাথে আল্লাহ ইমানদার গনের উদ্দেশে বলেন ” কুল লা আস আলুকুম আলাইহি আজরান ইল্লাল মাওদ্দা ফিল কুরবা- হে আমার হাবিব, আপনি ইমানদার গণকে বলেদিনঃ আমি তোমাদের নিকট কিছুই চাই না, আমার আহলে বাইয়িতের মহাব্বত ব্যতিত।” [সুরাহ শুরা, ২৩]
আল্লাহ ইমানদারগণকে নির্দেশ করেন। তাই যারা আহলে বায়িতগন কে মহাব্বত করবে তারাই ইমানদার আর যারা বিরুধিতা করবে তারা হল মুনাফেক।
সেই আহলে বায়িত গনকে যে বা যারা হত্যা করল, তাদের গলায় ছুরি দিল তাদের সমর্থন করে হাজার বছর নামাজ রোজা হাজ্জ জাকাত দিলেও তারা কাফির এজিদেরই উত্তরসুরী। আবার হাদিস শরিফে এও আছে যে ”এজিদের সাহায্যকারী, সমর্থক কিয়ামত পর্যন্ত জাহান্নামি”।
ঠিক তেমনি যে বা যারা এজিদের প্রসংশায় পঞ্চমুখ, এজিদের নামের পিছনে রাদিয়াল্লাহু আনহু [ নাওযুবিল্লাহ] বলে তাদেরকে ও জিজ্ঞেস করতে হয়না যে তারা কাফির এজিদকে সমর্থন করে কিনা। এটা জিজ্ঞেস করাটাও এক ধরনের বোকামি ছাড়া আর কিছু নয়।
তাদের থেকে সাবধান হন। আপনারা শুধু দেখেন কে বা কারা বর্তমানে কাফির এজিদ কে রাদিয়াল্লাহু [ নাওযুবিল্লাহ] বলছে। তারাই এজিদের উত্তর সুরী। তারাই বাতেল। এজিদের প্রসংশায় পঞ্চমুখ, এজিদের নামের পিছনে রাদিয়াল্লাহু আনহু [ নাওযুবিল্লাহ] বলে বর্তমানে ওয়াহাবী – মউদুদিবাদের অনুসারীরাই।