শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। ১. বলুন, আমি আশ্রয় গ্রহণ করছি প্রভাতের পালনকর্তার, ২. তিনি যা সৃষ্টি করেছেন, তার অনিষ্ট থেকে, ৩. অন্ধকার রাত্রির অনিষ্ট থেকে, যখন তা সমাগত হয়, ৪. গ্রন্থিতে ফুঁৎকার দিয়ে জাদুকারিনীদের অনিষ্ট থেকে ৫. এবং হিংসুকের অনিষ্ট থেকে যখন সে হিংসা করে। Read More »
দু’আ
আরোগ্যের জন্য মধু ব্যবহার করা
আবু স’য়ীদ খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত, একদা এক ব্যক্তি নবী (সাঃ) এর নিকট এসে বললো, আমার ভাইয়ের পেটে অসুখ করেছে। হুযুর (সাঃ) বললেন, তাকে মধু পান করাও। সে দ্বিতীয় বার আসলো (এবং ওই কথাই বললো)। তিনি বললেন তাকে মধু পান করাও। সে তৃতীয় বার আসলো (এবং সে কথাই বললো) এবার ও নবী (সাঃ) বললেন, তাকে মধু পান করাও। এর পরে ... Read More »
নবীজির (সা:) রাত দিন
রাসূলে আকরাম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মধ্যরাতে ঘুম থেকে উঠতেন । আলহামদু লিল্লাহিল্লাযী আহয়ানা বা’দামা আমাতানা ও ইলাইহিন্ নুশুর । এই দোয়া পড়তেন । তিনি কোন স্বপ্ন দেখলে সাহাবায়ে কিরামকে তা শুনাতেন । আবার সাহাবয়ে কিরামের স্বপ্ন শুনতেন । কখনো এই সময় সাহাবায়ে কিরামদের থেকে হামদ- নাত শুনতেন । প্রাকৃতিক প্রয়োজনে : প্রাকৃতিক প্রয়োজন পূরনে তিনি জুতা পরিধান করে মাথা ঢেকে ... Read More »
জুমআ’র দিন সুরা কাহাফ পড়ার গুরুত্ব
কখনো ভেবে দেখেছেন কি, কেন আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের প্রতি জুমু’আর দিন সূরা কাহাফ পাঠ করতে বলেছেন ? আসুন জানার চেষ্টা করি, এই সূরাটিতে মোট চারটি শিক্ষণীয় ঘটনা আছে, প্রতিটি ঘটনাতেই আছে বুদ্ধিমান লোকদের জন্য উপদেশ। আসুন সেই ঘটনাগুলো ও তার শিক্ষাগুলো কি জানার চেষ্টা করিঃ ১) গুহাবাসী যুবকদের ঘটনাঃ সূরার শুরুতেই সেই গুহাবাসী যুবকদের ঘটনার বর্ণণা ... Read More »
ঘুম থেকে ওঠার সময় দো‘আ
اَلْحَمْدُ ِللهِ الَّذِيْ أَحْيَانَا بَعْدَ مَا أَمَاتَنَا وَإِلَيْهِ النُّشُوْرُ আলহামদুলিল্লা-হিল্লাযী আহইয়া-না বা‘দা মা আমা-তানা ওয়া ইলাইহিন নুশূর’ সমস্ত প্রশংসা সেই আল্লাহর জন্য, যিনি আমাদেরকে মৃত্যু দানের পর জীবিত করলেন এবং ক্বিয়ামতের দিন তাঁর দিকেই হবে আমাদের পুনরুত্থান। [বুখারী হা/৬৩১৫, ৬৩২৪; মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/২৩৮২, ২৩৮৪, ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৯, অনুচ্ছেদ-৬।] Read More »
ঋণ থেকে মুক্ত হওয়ার দুয়া
اَللهم اكْفِنِي بِحَلاَلِكَ عَنْ حَرَامِكَ، وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكَ عَمَّنْ سِوَاكَ উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মাকফিনী বিহালা-লিকা আন হা’রা-মিক, অআগনিনী বিফাদলিকা আ’ম্মান সিওয়া-ক। অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমি তোমার হারাম রিযিক থেকে বাঁচিয়ে হালাল রিযিককে আমার জন্য যথেষ্ট করে দাও এবং তুমি ছাড়া অন্য সকল কিছু থেকে আমাকে অমুখাপেক্ষী কর। আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, একজন ‘মুকাতিব’ (লিখিত চুক্তি অনুযায়ী নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ কৃতদাস) ... Read More »
কবর যিয়ারত করা জায়েজ
মাযার শব্দটি আরবী, বাংলা অর্থ হল যিয়ারতের স্থান, যে স্থানকে যিয়ারত করা হয়, তার নামই মাযার, মুসলমানের কবর যিয়ারত করা জায়েজ। সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমান করা যায় মাজার শরীফ বা কবর যিয়ারত করা খাস সুন্নাতের অন্তর্ভুক্ত। সহীহ হাদীস শরীফের মধ্যে এরশাদ হয়েছে– عن ابن عمر رضي الله عنه قال قال رسول الله صلي الله عليه و سلم من زار قبري ... Read More »
হাদিসের দোয়া
শাকাল ইবনে হুমাইদ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা আমি নিবেদন করলাম, ‘হে আল্লাহর রসূল! আমাকে একটি দো‘আ শিখিয়ে দিন।’ তিনি বললেন, “বল, اَللهم إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ سَمْعِي، وَمِنْ شَرِّ بَصَرِي، وَمِنْ شَرِّ لِسَانِي، وَمِنْ شَرِّ قَلْبِي، وَمِنْ شَرِّ مَنِيِّ ‘আল্লা-হুম্মা ইন্নী আঊযু বিকা মিন শার্রি সাম্য়ী, অমিন শার্রি বাস্বারী, অমিন শার্রি লিসানী, অমিন শার্রি ক্বালবী, অমিন ... Read More »
দোয়া (আল-হাদীস)
“হে আল্লাহ! তোমার কাছে আত্মসমর্পণ করলাম। তোমার উপর ভরসা করলাম। তোমার প্রতি ঈমান আনলাম। তোমার দিকে প্রত্যাবর্তন করলাম। তোমাকে কেন্দ্র করে বিবাদে লিপ্ত হলাম। তোমার নিকট বিচার ফয়সালা সোপর্দ করলাম। অতঃপর আমাকে ক্ষমা কর, যা আগে করেছি এবং যা পরে করব, যা প্রকাশ্যে করেছি এবং যা গোপনে করেছি। তুমিই আমার মা‘বুদ। তুমি ব্যতীত সত্যিকার কোন মা‘বুদ নেই।”[বোখারি : ৫৮৪৩] Read More »
সহীহ নামায শিক্ষা
সহীহ তরিকায় নামাজ শিক্ষা কিভাবে নামাজ পড়বেন (ভিডিও) ভূমিকা : আল্লাহ তা’আলা মানব জাতীকে সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদতের জন্য। আর ইবাদতের মাঝে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হচ্ছে নামাজ । কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম আল্লাহ তা’আলা নামাজের হিসাব নিবেন। নামাজ না পড়া জাহান্নামে যাওয়ার কারণ। তাইতো রাসূল সা. বলেছেন, ইচ্ছাকৃত নামাজ পরিত্যাগ কারী জাহান্নামী কারণ ইচ্ছাকৃত নামাজ পরিত্যাগ কারা কুফুরী। নামাজ একটি ফরজ এবাদত ... Read More »
নামাযরত ব্যক্তির জন্য ফেরেশতাগণ দুআ করে
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত; রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম বলেনঃ “তোমাদের কেউ যতক্ষণ পর্যন্ত নামাযে থাকবে ততক্ষন পর্যন্ত ফিরিস্তাগণ এ বলে দু’আ করতে থাকে, হে আল্লাহ্ ! তাঁকে ক্ষমা করে দিন; হে আল্লাহ্ ! তার প্রতি রহম করুন (এ দু’আ চলতে থাকবে) যতক্ষন পর্যন্ত লোকটি সালাত ছেড়ে না দাড়াবে অথবা তার উযু ভঙ্গ না হবে।” { বুখারী শরীফ- ৩০০২ } Read More »