যদি আমরা কুরআন পড়ার জন্য যথাযথ সময়ের অপেক্ষায় থাকি, সেটা হয়ত কোনো দিনও আসবে না। কোনো দিন কাজ বেশী থাকবে, কোনো দিন কাজ কম থাকবে কিন্তু আলস্য মনকে ঘিরে ধরবে। কোনো দিন হয়ত মন ভালো থাকবে, কোনদিন থাকবে মেজাজ খারাপ। কোনো দিন হয়ত মন ভালো, সময়ও আছে, কিন্তু অন্য কোনো বাঁধা এসে দাঁড়াবে। তাই মোক্ষম সুযোগের অপেক্ষায় না থেকে অভ্যাস করতে হবে যেন পরিস্থিতি, মানসিক অবস্থা ইত্যাদি সবকিছুর উপর প্রাধান্য পায় কুরআন পড়ার নির্দিষ্ট সময়টুকু– এবং প্রতিদিনই প্রাধান্য পায়।
হ্যাঁ, বলা যত সহজ, করা তত সহজ না। সেক্ষেত্রে বুঝতে হবে এটাই আমাদের পরীক্ষা– কুরআনকে সময় দেয়া।