নির্বাচিত পোস্টসমূহ
Home » আল- হাদীস » ১০ই মহররমের রোজার গুরুত্ব

১০ই মহররমের রোজার গুরুত্ব

১০ ই মুহাররম ৷ রমজানের রোজার পর আশুরার রোজার গুরুত্ব সবচে’ বেশি ৷ পূর্বের নবী-রাসূলগণও এই দিনে রোজা রাখতেন ৷

ইহুদীরাও যেহেতু আশুরার দিনে রোজা রাখতো, তাই রাসূলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদেরকে আশুরার দিন এবং তার আগে অথবা পরের একদিন মোট দু’দিন রোজা রাখাতে বলেছেন, যেন ইহুদীদের সাদৃশ না হয় ৷

আশুরার রোজার ফজিলত সংক্রান্ত একটি হাদীসঃ
عن أبي قتادة رضي اللَّه عنه ، أن النبي صلى الله عليه وسلم قال: ” صيام يوم عاشوراء، أحتسب على اللَّه أن يكفر السنة التي قبله” .
أخرجه مسلم (1162)، وأبو داود (2/321) (ح2425)، والترمذي (2/115) (ح749) ، وابن ماجة (1/553) (ح1738) ، وأحمد (5/308)، والبيهقي (4/286)
অর্থঃ আবূ কাতাদা রাঃ থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, আশুরার রোজা, আমি আল্লাহ তা’আলার নিকট আশা রাখি, তিনি এর মাধ্যমে পূর্ববতী এক বছরের গোনাহ মাফ করে দিবেন ৷ – মুসলিম (১১৬২)

আল্লাহ তা’আলা আমাদের সবাইকে আশুরার রেজা রাখার তাওফীক দান করুন ৷ আমীন

Did you like this? Share it:

About কিতাবুল ইলম

রাসুল সাঃ বলছেন, "প্রচার কর, যদিও তা একটি মাত্র আয়াত হয়" সেই প্রচারের লক্ষে আমরা। 'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক' প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে আপনি Facebook, Twitter, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

Leave a Reply